***রতন দৌড় দিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল–
রতন : ডাক্তার সাহেব তাড়াতাড়ি চলেন। আমার বাচ্চা হবে। সরি আমার বউয়ের বাচ্চা হবে।
ডাক্তার : (একটি টুল বক্স হাতে দিয়ে) চল আমার মোটর সাইকেলে।
... (বাসায় এসে ডাক্তার টুল বক্সটি নিয়ে ঘরের মধ্যে ঢুকলেন এবং রতনকে বাইরে থাকতে বললেন- এর ১০ মিনিট পর দরজা খুলতেই)
র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? কি হলো?
ড : তোর এখানে ছেনি আছে? ছেনি দে।
র : ডাক্তার সাব ছেনি কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে?
ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে ছেনি নিয়ে আয়।
(কি আর করার আছে কোন রকম খুজে একটি পুরাতন ছেনি এনে দিল)
১৫ মিনিট পর ডাক্তার সাব ঘামে ভেজা দরজা খুললে —
র : ডাক্তার সাব, ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো?
ড : তোর এখানে হাতুড়ী আছে? হাতুড়ী।রতন : ডাক্তার সাহেব তাড়াতাড়ি চলেন। আমার বাচ্চা হবে। সরি আমার বউয়ের বাচ্চা হবে।
ডাক্তার : (একটি টুল বক্স হাতে দিয়ে) চল আমার মোটর সাইকেলে।
... (বাসায় এসে ডাক্তার টুল বক্সটি নিয়ে ঘরের মধ্যে ঢুকলেন এবং রতনকে বাইরে থাকতে বললেন- এর ১০ মিনিট পর দরজা খুলতেই)
র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? কি হলো?
ড : তোর এখানে ছেনি আছে? ছেনি দে।
র : ডাক্তার সাব ছেনি কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে?
ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে ছেনি নিয়ে আয়।
(কি আর করার আছে কোন রকম খুজে একটি পুরাতন ছেনি এনে দিল)
১৫ মিনিট পর ডাক্তার সাব ঘামে ভেজা দরজা খুললে —
র : ডাক্তার সাব, ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো?
র : ডাক্তার সাব হাতুড়ী কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে?
ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে হাতুড়ি নিয়ে আয়।
(কি আর করার আছে একটি হাতুড়ীএনে দিল)
এর পর ডাক্তার আবার হাতুড়ী নিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলেন। এর ২০ মিনিট পর ডাক্তার সাব ভেজা শরীর, অর্ধ ছেড়া শার্ট নিয়ে দরজা খুলে বের হলেন, বললেন- )
ড : তোর এখানে করাত আছে? করাত।
র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? কি অবস্হা?
ড: কিছু হয়নি। করাত লাগবে।
র: ধুর শালা তুমি একটা ফালতু ডাক্তার। একবার ছেনি চাও, একবার হাতুড়ী আবার করাত চাচ্ছ। বাচ্ছা হওয়াতে এসব লাগে নাকি?। কি হবে এসব দিয়ে?
ড: দেখ রতন উত্তেজিত হ্ইও না। আমি যে কাঠের বাক্সটি এনেছিলাম। তার চাবি খুজে পাচ্ছি না। আর বাক্সটি এখনোও ভাঁঙ্গতে পারিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন